এর প্রেক্ষিতে এনইউজি ওই মন্তব্য করেছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা। উল্লেখ্য, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে ১লা ফেব্রুয়ারি ক্ষমতাচ্যুত করে সিংহাসন দখল করেন মিং অং হ্লাইং। তারপর থেকে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে মিয়ানমারের গণতন্ত্রকামী সাধারণ মানুষ। তাদের ওপর সরাসরি গুলি ছুড়েছে সেনাবাহিনী। এতে কমপক্ষে ৮৪৪ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। বিরোধী দলগুলো গঠন করেছে এনইউজি। এর উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোয়ে জাওয়া ওও বলেছেন, আসিয়ান যে প্রচেষ্টা নিয়েছে তার প্রতি আমাদের আস্থা নেই বললেই চলে। (তাদের ওপর থেকে) আমাদের সব আশা উড়ে গেছে। ওদিকে এনইউজি’কে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে এবং এর সদস্যদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। এর প্রেক্ষিতে আসিয়ান নিয়ে শুক্রবার মোয়ে জাওয়া ওও বলেন, আমি মনে করি না যে, তাদের বিশ্বাসযোগ্য কোনো সুদৃঢ় পরিকল্পনা আছে। তিনি অনলাইন এক কনফারেন্সে বক্তব্য রাখছিলেন। কিন্তু তার ওই বক্তব্য মিয়ানমারে সম্প্রচার বিঘিœত হয়েছে। কারণ, সেখানে ইন্টারনেট বন্ধ বা সীমিত করে দেয় সামরিক জান্তা। দুটি সূত্র এ তথ্য দিয়ে বলেছে, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সামরিক জান্তা।